1. admin@channelcity24.com : admin :
  2. emonhabibkhan233@gmail.com : Emon habib : Emon habib
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় জাসাস এর দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত।  বাকলিয়া থানা ছাত্রদলের উদ্যোগে বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট ভাঙা, ন্যায্য করনীতি এবং মোবাইল ফোনের উন্মুক্ত আমদানির সুযোগ সৃষ্টির দাবিতে মেট্রোপলিটন মোবাইল ব্যবসায়ী সমিতিও ধর্মঘট পালন নগরীর দক্ষিণ বাকলিয়া বিএনপি পরিবারের উদ্যোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল চট্টগ্রাম ০৬ রাউজান এর জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি’র) মনোনয়ন প্রত‍্যাশী মো: জাহেদুল করিম বাপ্পী’র বিবৃতি ডাঃ মাহবুব কামাল চৌধুরী একজন মানবিক চিকিৎসক ছিলেন সন্দ্বীপে ক্ষতিগ্রস্ত ৩৪ জেলে পরিবারকে সরকারি সহায়তা প্রদান।  নির্বাচনের লক্ষে সতর্ক, দায়িত্বশীল ও নিরপেক্ষভাবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের আহ্বান  চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের।  চট্টগ্রামে গণঅভ্যুত্থান— *শহীদ ৭ পরিবার, পাশে বিএনপি মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন এর পক্ষে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট চেয়ে নির্বাচনী প্রচারণামূলক লিফলেট বিতরণ করেন চিকনদন্ডিতে ইউনিয়ন কৃষক দল

ভাষা শহীদ ভাষা সৈনিক লও সালাম

  • শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৩৯২

অসংখ্য ভাষা আছে পৃথিবীতে। কিন্তু মায়ের মুখে শোনা ভাষাটির প্রতি দুর্বলতা সহজাত। এ ভাষাতে মনের ভাব প্রকাশ করতে শেখে শিশু। ফলে মায়ের ভাষার অমর্যাদা কেউ মানতে পারে না। যেমন পারেনি বাঙালি বীর সন্তানেরা। রাষ্ট্রভাষা বাংলার জন্য প্রাণ উৎসর্গ করেছিল তাঁরা। ইতিহাসে নাম লিখিয়েছিল বরকত, শফিক, রফিক, সালাম, জব্বারেরা। তাঁদের রক্তের বিনিময়ে নতুন প্রাণ পায় বাংলা ভাষা। তবে এখানেই শেষ নয়। নতুন করে আন্দোলন শুরু হয় সার্বিক মুক্তির জন্য। অধিকারের দাবিতে স্বোচ্চার হয়ে ওঠা বাংলা পাকিস্তানীদের কপালে চিন্তার বলি রেখা টেনে দেয়। ভাষার মাস ফেব্রুয়ারি আজ ১৪তম দিন। আর মাত্র সাত দিন পরেই মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। যেদিন বাঙালি বীর সন্তানরা ভাষার দাবিতে রাজপথে বুকের তাজা রক্তে রঞ্জিত করে আদায় করে ছিল মাতৃভাষার দাবি। ভাষা আন্দোলনের চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করে বায়ান্নর ফেব্রুয়ারিতে। তবে ১৯৪৮ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষার দাবিটি প্রথম উপস্থাপন করেন কুমিল্লা থেকে নির্বাচিত বাঙালি গণপরিষদ সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত। পাকিস্তানের গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে প্রথমবারের মতো বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য একটি বিল আনেন। মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীসহ বাঙালি পার্লামেন্ট সদস্যদের একাংশ এর পক্ষে সমর্থন দিলেও মুসলিম লীগের এমপিরা এর বিরোধীতা করে। ফলে বাতিল হয়ে যায় ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের উত্থাপিত এই প্রস্তাবটি। তার পরেও দমে যাননি ধীরেন্দ্রনাথ। তিন তিন বার বিভিন্ন সংশোধনীসহ বিলটি পুনরায় উত্থাপন করেন। কিন্তু প্রতিবারই একই ভাগ্য বরণ করে এই প্রস্তাবটি। মুসলিম লীগের তীব্র বিরোধীতার মুখে বাতিল হয়ে যায় তার প্রস্তাবটি।

এর পর ৪ থেকে ৭ মার্চ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠাকে সামনে রেখে তৎকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রাজনীতির শীর্ষমুখদের সমন্বয়ে গঠিত হয় স্টুডেন্টস অ্যাকশন কমিটি’। এ স্টুডেন্টস অ্যাকশন কমিটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের রূপরেখা প্রণয়ন করে। স্টুডেন্টস অ্যাকশন কমিটির উদ্যোগে ১১ মার্চ ১৯৪৮ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার দাবিতে ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়। এভাবেই শুরু হয় ভাষা আন্দোলনের প্রাথমিক পর্বটি। যার ফলে ধীরে ধীরে বাংলা ভাষার পক্ষে সমর্থন আসতে থাকে সাধারণ মানুষের।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও...
© All rights reserved © 2025 channel City
Theme Customized By BreakingNews