1. admin@channelcity24.com : admin :
  2. emonhabibkhan233@gmail.com : Emon habib : Emon habib
বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫, ০৭:০১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
যে দেশে ২৫০মিলি গ্রাম পানির বোতল কিনে খেতে হয়,সে দেশে বিনা টাকায় ৪৫০ মিলি গ্রাম রক্ত দাতাকে সম্মান করা আপনার কর্তব্য বৈষম‍্যহীন মানবিক বাংলাদেশ বিনির্মানে সৎ-যোগ্য নেতৃত্ব অপরিহার্য মুহাম্মদ শাহজাহান সেন্টমার্টিনে পরিবেশ রক্ষায় করণীয়, ইপিজেড থানা পুলিশের অভিযানে মামলা রুজুর ২৪ ঘন্টার মধ্যে বিদেশী নাগরিকের ছিনতাইকৃত মোবাইল উদ্ধার কক্সবাজারের মহেশখালীতে বন্যার্ত পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেছে কোস্ট গার্ড। চট্টগ্রাম নগরীর ১৭ নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে রান্না করা খাবার বিতরণ জামায়াতে ইসলামী দেশকে একটি জনকল্যাণমুখী স্বনির্ভর আদর্শ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে চায়- নগরীর ১৭ নং পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড উদ্যোগে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিক উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে ১৮ ওয়ার্ড বিএনপি’র উদ্যোগে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের গ্র‍্যান্ড মাস্টার প্যারেড অনুষ্ঠিত

ভাষা শহীদ ভাষা সৈনিক লও সালাম

  • শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ১৯৮

অসংখ্য ভাষা আছে পৃথিবীতে। কিন্তু মায়ের মুখে শোনা ভাষাটির প্রতি দুর্বলতা সহজাত। এ ভাষাতে মনের ভাব প্রকাশ করতে শেখে শিশু। ফলে মায়ের ভাষার অমর্যাদা কেউ মানতে পারে না। যেমন পারেনি বাঙালি বীর সন্তানেরা। রাষ্ট্রভাষা বাংলার জন্য প্রাণ উৎসর্গ করেছিল তাঁরা। ইতিহাসে নাম লিখিয়েছিল বরকত, শফিক, রফিক, সালাম, জব্বারেরা। তাঁদের রক্তের বিনিময়ে নতুন প্রাণ পায় বাংলা ভাষা। তবে এখানেই শেষ নয়। নতুন করে আন্দোলন শুরু হয় সার্বিক মুক্তির জন্য। অধিকারের দাবিতে স্বোচ্চার হয়ে ওঠা বাংলা পাকিস্তানীদের কপালে চিন্তার বলি রেখা টেনে দেয়। ভাষার মাস ফেব্রুয়ারি আজ ১৪তম দিন। আর মাত্র সাত দিন পরেই মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। যেদিন বাঙালি বীর সন্তানরা ভাষার দাবিতে রাজপথে বুকের তাজা রক্তে রঞ্জিত করে আদায় করে ছিল মাতৃভাষার দাবি। ভাষা আন্দোলনের চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করে বায়ান্নর ফেব্রুয়ারিতে। তবে ১৯৪৮ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষার দাবিটি প্রথম উপস্থাপন করেন কুমিল্লা থেকে নির্বাচিত বাঙালি গণপরিষদ সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত। পাকিস্তানের গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে প্রথমবারের মতো বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে গ্রহণ করার জন্য একটি বিল আনেন। মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীসহ বাঙালি পার্লামেন্ট সদস্যদের একাংশ এর পক্ষে সমর্থন দিলেও মুসলিম লীগের এমপিরা এর বিরোধীতা করে। ফলে বাতিল হয়ে যায় ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের উত্থাপিত এই প্রস্তাবটি। তার পরেও দমে যাননি ধীরেন্দ্রনাথ। তিন তিন বার বিভিন্ন সংশোধনীসহ বিলটি পুনরায় উত্থাপন করেন। কিন্তু প্রতিবারই একই ভাগ্য বরণ করে এই প্রস্তাবটি। মুসলিম লীগের তীব্র বিরোধীতার মুখে বাতিল হয়ে যায় তার প্রস্তাবটি।

এর পর ৪ থেকে ৭ মার্চ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠাকে সামনে রেখে তৎকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রাজনীতির শীর্ষমুখদের সমন্বয়ে গঠিত হয় স্টুডেন্টস অ্যাকশন কমিটি’। এ স্টুডেন্টস অ্যাকশন কমিটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের রূপরেখা প্রণয়ন করে। স্টুডেন্টস অ্যাকশন কমিটির উদ্যোগে ১১ মার্চ ১৯৪৮ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার দাবিতে ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়। এভাবেই শুরু হয় ভাষা আন্দোলনের প্রাথমিক পর্বটি। যার ফলে ধীরে ধীরে বাংলা ভাষার পক্ষে সমর্থন আসতে থাকে সাধারণ মানুষের।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও...
© All rights reserved © 2025 channel City
Theme Customized By BreakingNews